ইউক্রেইনে রাশিয়ার আগ্রাসন পরিস্থিতি আরও খারাপ করে দিয়েছে বলে মনে করেন তিনি। “সাম্প্রতিক বৈশ্বিক সংকটের কারণে এই পরিস্থিতি আরও তীব্র হয়েছে এবং আমরা যারা ফুটন্ত কড়াইয়ে ছিলাম তাদের জ্বলন্ত চুলায় পড়তে হয়েছে।”
প্রধানমন্ত্রী মঙ্গলবার আরো বলেন, তিনি আশা করেছেন আগামী অগাস্ট মাসের মধ্যে তারা ঋণ পুনর্গঠন এবং স্থায়িত্ব সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন আইএমএফের কাছে জমা দিতে পারবেন।
তিনি বলেন, ‘‘একবার একটি চুক্তি হলে চার বছরের জন্য একটি ব্যাপক ঋণ সহায়তা কর্মসূচি প্রস্তুত করা হবে।”বিক্রমাসিংহের বক্তৃতার সময় বিরোধীদলের এমপিরা ‘গোটা গো হোম’ (গোটা বাড়ি যাও) বলে চিৎকার করে বিঘ্ন ঘটানোর চেষ্টা করে।
এর মাধ্যমে তারা প্রেসিডেন্ট গোটাবায়া রাজাপাকসের পদত্যাগ দাবি করেন। এদিন পার্লামন্টে দেশবাসীর জন্য কোনো আশার কথা শোনাতে পারেননি প্রধানমন্ত্রী। বরং বলেছেন, এ বছরের শেষ নাগাদ শ্রীলঙ্কায় মূল্যস্ফীতি ৬০ শতাংশে পৌঁছাবে।
বলেন, ‘‘এটা খুবই কঠিন এবং তিক্ত পথ চলা হতে চলেছে। কিন্তু এই পথ চলার শেষ আমরা মুক্তি পাব। অগ্রগতি হবে।”